১৬ মার্চ ২০২৫, রবিবার, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজ্যপাল হল অতৃপ্ত আত্মা, ওঁনার প্রধান কাজ দিল্লির জেঠুদের কাছে বাংলার নামে কুৎসা করা: কুণাল ঘোষ

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৯ জুন ২০২১, শনিবার
  • / 0

 

 

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: ফের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কে নিয়ে সরব হলেন রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। শনিবার কুণাল বলেন, এই রাজ্যপালের একমাত্র কাজ বাংলার নামে কুৎসা করা। ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে কি কি ধরনের পরিস্থিতি হয়েছে রাজ্যপাল খুব ভালো জানেন। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ শান্ত রয়েছে। যখন রাজ্য নির্বাচনের কমিশনের তত্ত্বাবধানে ছিল, তখন বিজেপি কর্মীরা কিছু ঘটনা ঘটিয়েছেন। কিছু তৃণমূল কর্মী নিহত হয়েছেন, তাদের ওপরে আঘাত আনা হয়েছে। কিন্তু সেইগুলিকে অস্বীকার করে রাজ্যপাল এখন শুধু বাংলার বিরুদ্ধে কুৎসা করতে নেমেছেন। তিনি সাংবিধানিক পদমর্যাদাটাকে ধুলোয় লুটিয়ে দিচ্ছেন।

কুণাল ধনকড়ের বিরুদ্ধে কটাক্ষ করে বলেন, ‘উনি এমন একজন রাজ্যপাল, ভোটের আগে পরিবর্তনে ডাক দিয়েছিলেন। কোনও রাজ্যপাল ভোটের আগে পরিবর্তনের ডাক দিতে পারেন? মানুষও তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। 

কুণাল এদিন সুর চড়িয়ে বলেন, ‘এখন রাজ্যপাল অতৃপ্ত আত্মার মতো দিল্লির দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে ঘুরে  কুৎসা করে বেড়াচ্ছেন। যখন কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের পাওনা দেয় না, বকেয়া দেয় না, টাকা দেয় না, রেমডিসিভির দেয় না, অক্সিজেন দেয় না, তখন এই রাজ্যপালকে খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু যখন বাংলাকে অপমান, কুৎসা করার দরকার হয়, তখন রাজ্যপাল নেতৃত্ব দেন। আমরা মনে এই রাজ্যপাল প্রচারে ভেসে থাকার জন্য, দিল্লির জেঠুদের কাছে ভালো থাকার জন্য এই ধরনের অপপ্রচারগুলো চালিয়ে যাচ্ছেন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাজ্যপাল হল অতৃপ্ত আত্মা, ওঁনার প্রধান কাজ দিল্লির জেঠুদের কাছে বাংলার নামে কুৎসা করা: কুণাল ঘোষ

আপডেট : ১৯ জুন ২০২১, শনিবার

 

 

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: ফের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কে নিয়ে সরব হলেন রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। শনিবার কুণাল বলেন, এই রাজ্যপালের একমাত্র কাজ বাংলার নামে কুৎসা করা। ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে কি কি ধরনের পরিস্থিতি হয়েছে রাজ্যপাল খুব ভালো জানেন। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ শান্ত রয়েছে। যখন রাজ্য নির্বাচনের কমিশনের তত্ত্বাবধানে ছিল, তখন বিজেপি কর্মীরা কিছু ঘটনা ঘটিয়েছেন। কিছু তৃণমূল কর্মী নিহত হয়েছেন, তাদের ওপরে আঘাত আনা হয়েছে। কিন্তু সেইগুলিকে অস্বীকার করে রাজ্যপাল এখন শুধু বাংলার বিরুদ্ধে কুৎসা করতে নেমেছেন। তিনি সাংবিধানিক পদমর্যাদাটাকে ধুলোয় লুটিয়ে দিচ্ছেন।

কুণাল ধনকড়ের বিরুদ্ধে কটাক্ষ করে বলেন, ‘উনি এমন একজন রাজ্যপাল, ভোটের আগে পরিবর্তনে ডাক দিয়েছিলেন। কোনও রাজ্যপাল ভোটের আগে পরিবর্তনের ডাক দিতে পারেন? মানুষও তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। 

কুণাল এদিন সুর চড়িয়ে বলেন, ‘এখন রাজ্যপাল অতৃপ্ত আত্মার মতো দিল্লির দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে ঘুরে  কুৎসা করে বেড়াচ্ছেন। যখন কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের পাওনা দেয় না, বকেয়া দেয় না, টাকা দেয় না, রেমডিসিভির দেয় না, অক্সিজেন দেয় না, তখন এই রাজ্যপালকে খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু যখন বাংলাকে অপমান, কুৎসা করার দরকার হয়, তখন রাজ্যপাল নেতৃত্ব দেন। আমরা মনে এই রাজ্যপাল প্রচারে ভেসে থাকার জন্য, দিল্লির জেঠুদের কাছে ভালো থাকার জন্য এই ধরনের অপপ্রচারগুলো চালিয়ে যাচ্ছেন।