২৫ মার্চ ২০২৫, মঙ্গলবার, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মরণোত্তর দেহ দান রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২২ জুন ২০২১, মঙ্গলবার
  • / 1


দেবশ্রী মজুমদার, রামপুরহাট, ২২ জুনঃ  রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মরণোত্তর দেহ দান করলেন রামপুরহাট পুরসভার ১৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বীথিকা মণ্ডল (৭২)। যদিও, এব্যাপারে তাঁর তরফে কোন অঙ্গীকার পত্র ছিল না। মৃতার বড় মেয়ে শান্তা মণ্ডলের ইচ্ছায় এই দেহ দান পর্ব সমাধান হলো মেডিক্যাল কলেজে এনাটমির কাজে।  জানা গেছে, মৃতা একজন পেনশন হোল্ডার। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের ডেপুটি সি এম ও এইচ অমিতাভ সাহা বলেন, মরণোত্তর দেহ দান মেডিক্যাল কলেজের এনাটমি বিভাগের পড়ুয়াদের জ্ঞানার্জনের জন্য খুব কাজে লাগে।

এছাড়াও, মৃত্যুর আগে থেকে অঙ্গীকারের ব্যবস্থা থাকলে মরণোত্তর দেহদানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অর্গান দানের মাধ্যমে বহু মানুষের কাজে লাগতে পারে। যদিও, এই মুহুর্তে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সেই ব্যবস্থা নেই। তবে এই মরণোত্তর দেহদানের ব্যাপারে সচেতনতা খুব প্রয়োজন।  এব্যাপারে শান্তা মণ্ডল বলেন, ২০১৫ সালে বাবা মারা যান। মায়ের ইচ্ছে ছিল মরণোত্তর দেহ দান করার। মাঝে মধ্যে বলতেন। সেই ইচ্ছা পূরণ হলো। এব্যাপারে অনেকের সাহায্য পেয়েছি।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মরণোত্তর দেহ দান রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে

আপডেট : ২২ জুন ২০২১, মঙ্গলবার


দেবশ্রী মজুমদার, রামপুরহাট, ২২ জুনঃ  রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মরণোত্তর দেহ দান করলেন রামপুরহাট পুরসভার ১৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বীথিকা মণ্ডল (৭২)। যদিও, এব্যাপারে তাঁর তরফে কোন অঙ্গীকার পত্র ছিল না। মৃতার বড় মেয়ে শান্তা মণ্ডলের ইচ্ছায় এই দেহ দান পর্ব সমাধান হলো মেডিক্যাল কলেজে এনাটমির কাজে।  জানা গেছে, মৃতা একজন পেনশন হোল্ডার। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের ডেপুটি সি এম ও এইচ অমিতাভ সাহা বলেন, মরণোত্তর দেহ দান মেডিক্যাল কলেজের এনাটমি বিভাগের পড়ুয়াদের জ্ঞানার্জনের জন্য খুব কাজে লাগে।

এছাড়াও, মৃত্যুর আগে থেকে অঙ্গীকারের ব্যবস্থা থাকলে মরণোত্তর দেহদানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অর্গান দানের মাধ্যমে বহু মানুষের কাজে লাগতে পারে। যদিও, এই মুহুর্তে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সেই ব্যবস্থা নেই। তবে এই মরণোত্তর দেহদানের ব্যাপারে সচেতনতা খুব প্রয়োজন।  এব্যাপারে শান্তা মণ্ডল বলেন, ২০১৫ সালে বাবা মারা যান। মায়ের ইচ্ছে ছিল মরণোত্তর দেহ দান করার। মাঝে মধ্যে বলতেন। সেই ইচ্ছা পূরণ হলো। এব্যাপারে অনেকের সাহায্য পেয়েছি।