২২ মার্চ ২০২৫, শনিবার, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উচ্চমাধ্যমিকে কমল পরীক্ষার্থীর সংখ্যা, প্রশ্নফাঁস রুখতে থাকছে বারকোড

Sumana Puber Kalom
  • আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 0

পুবের কলম প্রতিবেদক: কমল উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা। গতবছরের তুলনায় অনেকটাই কম। বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। মূলত ২০২৩-এ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ কম বলেই গতবছরের তুলনায় এই বছর পরীক্ষার্থী কম। পাশাপাশি সংখ্যালঘু পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও এ বছর কমেছে। এই শেষ বছর পরীক্ষার্থীরা রেগুলার ভিত্তিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। পরের বছর থেকে উচ্চমাধ্যমিক হবে সেমিস্টার পদ্ধতিতে।
৫ লক্ষ ৯ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে মেয়েদের সংখ্যা বেশি। ৪৫.৩২ শতাংশ ছেলে ও ৫৪.৬৮ শতাংশ মেয়ে। যা ছাত্রদের থেকে ছাত্রীর সংখ্যা ৪৭৬৭১ জন বেশি। ২৩টি জেলায় ২০৮৯টি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে। ৫২৮ জন বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থী রাইটার এবং এক্সটা টাইম-সহ পরীক্ষা দিচ্ছেন। ১৩৬টি স্পর্শকাতর কেন্দ্র হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতি ২৫ জন পড়ুয়া পিছু একজন করে পরিদর্শক রাখা হচ্ছে। কোনও পড়ুয়া মোবাইল বা ইলেক্ট্রনিক্স গ্যাজেট নিয়ে প্রবেশ করছেন কি না, তা খতিয়ে দেখবেন পরিদর্শকরা। তবে, প্রতিটি ঘরে ন্যূনতম ২ জন পরিদর্শক রাখতেই হবে। অর্থাৎ, যে ঘরে ২০ জন পড়ুয়া কি ৫০ জন পড়ুয়া পরীক্ষা দিচ্ছেন, সেই ঘরে ২ জন পরিদর্শক থাকবেন। যখনই সেই সংখ্যা ৫০-এর অধিক হয়ে যাবেন, তখন আবার তিনজন পরিদর্শক রাখতে হবে। কোনও পড়ুয়ার কাছ থেকে মোবাইল ধরা পড়লে সে আর এই বছর কোনও পরীক্ষাই দিতে পারবেন না। চলতি বছর প্রথম ডেটা সায়েন্স ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পরীক্ষা হবে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে। মোট ৬২টি বিষয়ের পরীক্ষা হবে ১৫টি ভাষায়।
৩ মার্চ থেকে ১৮ মার্চ পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা। এই সময় উচ্চমাধ্যমিক সংক্রান্ত কোনও সমস্যার কথা জানাতে হলে চালু থাকছে হেল্প লাইন নম্বর। কোনও সমস্যা হলে ০৩৩ ২৩৩৭০৭৯২- ২৩৩৭৯৬৬১ এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।

 

রিপোর্টার

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

উচ্চমাধ্যমিকে কমল পরীক্ষার্থীর সংখ্যা, প্রশ্নফাঁস রুখতে থাকছে বারকোড

আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: কমল উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা। গতবছরের তুলনায় অনেকটাই কম। বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। মূলত ২০২৩-এ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ কম বলেই গতবছরের তুলনায় এই বছর পরীক্ষার্থী কম। পাশাপাশি সংখ্যালঘু পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও এ বছর কমেছে। এই শেষ বছর পরীক্ষার্থীরা রেগুলার ভিত্তিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। পরের বছর থেকে উচ্চমাধ্যমিক হবে সেমিস্টার পদ্ধতিতে।
৫ লক্ষ ৯ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে মেয়েদের সংখ্যা বেশি। ৪৫.৩২ শতাংশ ছেলে ও ৫৪.৬৮ শতাংশ মেয়ে। যা ছাত্রদের থেকে ছাত্রীর সংখ্যা ৪৭৬৭১ জন বেশি। ২৩টি জেলায় ২০৮৯টি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে। ৫২৮ জন বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থী রাইটার এবং এক্সটা টাইম-সহ পরীক্ষা দিচ্ছেন। ১৩৬টি স্পর্শকাতর কেন্দ্র হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতি ২৫ জন পড়ুয়া পিছু একজন করে পরিদর্শক রাখা হচ্ছে। কোনও পড়ুয়া মোবাইল বা ইলেক্ট্রনিক্স গ্যাজেট নিয়ে প্রবেশ করছেন কি না, তা খতিয়ে দেখবেন পরিদর্শকরা। তবে, প্রতিটি ঘরে ন্যূনতম ২ জন পরিদর্শক রাখতেই হবে। অর্থাৎ, যে ঘরে ২০ জন পড়ুয়া কি ৫০ জন পড়ুয়া পরীক্ষা দিচ্ছেন, সেই ঘরে ২ জন পরিদর্শক থাকবেন। যখনই সেই সংখ্যা ৫০-এর অধিক হয়ে যাবেন, তখন আবার তিনজন পরিদর্শক রাখতে হবে। কোনও পড়ুয়ার কাছ থেকে মোবাইল ধরা পড়লে সে আর এই বছর কোনও পরীক্ষাই দিতে পারবেন না। চলতি বছর প্রথম ডেটা সায়েন্স ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পরীক্ষা হবে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে। মোট ৬২টি বিষয়ের পরীক্ষা হবে ১৫টি ভাষায়।
৩ মার্চ থেকে ১৮ মার্চ পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা। এই সময় উচ্চমাধ্যমিক সংক্রান্ত কোনও সমস্যার কথা জানাতে হলে চালু থাকছে হেল্প লাইন নম্বর। কোনও সমস্যা হলে ০৩৩ ২৩৩৭০৭৯২- ২৩৩৭৯৬৬১ এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।