২৫ মার্চ ২০২৫, মঙ্গলবার, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাইবেরিয়ার আকাশ থেকে নিখোঁজ রুশ যাত্রীবাহী বিমান

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৬ জুলাই ২০২১, শুক্রবার
  • / 1

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ সাইবেরিয়ার আকাশ থেকে নিখোঁজ রুশ যাত্রীবাহী বিমান। টমস্ক শহরের পাশে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের।

রুশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, নিখোঁজ বিমানটিতে কতজন যাত্রী রয়েছেন তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে ১৩ থেকে ১৭ জন যাত্রী নিয়ে রওনা দিয়েছিল প্লেনটি বলে অসমর্থিত সূত্রে খবর। নিখোঁজ যানটির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে বলে খবর। আশঙ্কা করা হচ্ছে, খারাপ আবহাওয়ার জেরে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়েছে বিমানটি।

উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই সমুদ্রে ভেঙে পড়ে রাশিয়ার একটি যাত্রীবাহী বিমান। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয় ২৮ জন যাত্রীর।

প্রসঙ্গত, এর আগে এমএইচ-১৭ বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছিল গোটা বিশ্বে, শিরোনামে উঠে এসেছিল রাশিয়ার নাম। ওই ঘটনার তদন্তকারীদের অভিযোগ, মালয়েশিয়ার যাত্রীবাহী বিমান এমএইচ-১৭ ধ্বংসের নেপথ্যে রয়েছে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। তাঁদের দাবি, যে মিসাইলের আঘাতে বিমানটি খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে যায় সেটি সরবরাহ করেছিল রুশ সেনার একটি মিসাইল ইউনিট।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সাইবেরিয়ার আকাশ থেকে নিখোঁজ রুশ যাত্রীবাহী বিমান

আপডেট : ১৬ জুলাই ২০২১, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ সাইবেরিয়ার আকাশ থেকে নিখোঁজ রুশ যাত্রীবাহী বিমান। টমস্ক শহরের পাশে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের।

রুশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, নিখোঁজ বিমানটিতে কতজন যাত্রী রয়েছেন তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে ১৩ থেকে ১৭ জন যাত্রী নিয়ে রওনা দিয়েছিল প্লেনটি বলে অসমর্থিত সূত্রে খবর। নিখোঁজ যানটির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে বলে খবর। আশঙ্কা করা হচ্ছে, খারাপ আবহাওয়ার জেরে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়েছে বিমানটি।

উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই সমুদ্রে ভেঙে পড়ে রাশিয়ার একটি যাত্রীবাহী বিমান। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয় ২৮ জন যাত্রীর।

প্রসঙ্গত, এর আগে এমএইচ-১৭ বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছিল গোটা বিশ্বে, শিরোনামে উঠে এসেছিল রাশিয়ার নাম। ওই ঘটনার তদন্তকারীদের অভিযোগ, মালয়েশিয়ার যাত্রীবাহী বিমান এমএইচ-১৭ ধ্বংসের নেপথ্যে রয়েছে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। তাঁদের দাবি, যে মিসাইলের আঘাতে বিমানটি খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে যায় সেটি সরবরাহ করেছিল রুশ সেনার একটি মিসাইল ইউনিট।