২২ মার্চ ২০২৫, শনিবার, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুলতলিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সমবায়ে জয় তৃণমূলের

Sumana Puber Kalom
  • আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 0

বাবলু হাসান, কুলতলি: কুলতলি বিধানসভার অন্তর্গত মনিরতট অঞ্চলের মনিরতট সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেড দীর্ঘদিন বিরোধীদের দখলে থাকলেও, এবার তৃণমূল নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিল। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ছয় আসন বিশিষ্ট সমবায় সমিতির নির্বাচনে তৃণমূলের ছয় প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন। এ বিষয়ে মনিরতট অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি শাজাহান মোল্লা জানান, বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ায় এলাকার মানুষ তাদের প্রতি আস্থা হারিয়েছে। ফলে তৃণমূল কংগ্রেস সহজেই সমবায় সমিতিটি নিজেদের দখলে নেয়।
জয়নগর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি আনম আলি খান বলেন, দীর্ঘদিন এসইউসিআই এবং সিপিআইএম এই সমবায় সমিতি পরিচালনা করলেও, তাদের নানা অনিয়মের কারণে জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনহিতকর প্রকল্প এবং কুলতলির বিধায়ক গণেশচন্দ্র মণ্ডলের উন্নয়নের বার্তা মানুষের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে এনেছে। ফলে বিরোধীরা প্রার্থী দেওয়ার মতো উপযুক্ত ব্যক্তিও খুঁজে পাননি, যার ফলে তৃণমূল কংগ্রেস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে। এই জয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা যেমন উচ্ছ্বসিত, তেমনি নতুন দায়িত্ব বেড়ে গেল দলের নেতাদের উপর।

রিপোর্টার

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কুলতলিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সমবায়ে জয় তৃণমূলের

আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার

বাবলু হাসান, কুলতলি: কুলতলি বিধানসভার অন্তর্গত মনিরতট অঞ্চলের মনিরতট সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেড দীর্ঘদিন বিরোধীদের দখলে থাকলেও, এবার তৃণমূল নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিল। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ছয় আসন বিশিষ্ট সমবায় সমিতির নির্বাচনে তৃণমূলের ছয় প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন। এ বিষয়ে মনিরতট অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি শাজাহান মোল্লা জানান, বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ায় এলাকার মানুষ তাদের প্রতি আস্থা হারিয়েছে। ফলে তৃণমূল কংগ্রেস সহজেই সমবায় সমিতিটি নিজেদের দখলে নেয়।
জয়নগর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি আনম আলি খান বলেন, দীর্ঘদিন এসইউসিআই এবং সিপিআইএম এই সমবায় সমিতি পরিচালনা করলেও, তাদের নানা অনিয়মের কারণে জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনহিতকর প্রকল্প এবং কুলতলির বিধায়ক গণেশচন্দ্র মণ্ডলের উন্নয়নের বার্তা মানুষের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে এনেছে। ফলে বিরোধীরা প্রার্থী দেওয়ার মতো উপযুক্ত ব্যক্তিও খুঁজে পাননি, যার ফলে তৃণমূল কংগ্রেস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে। এই জয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা যেমন উচ্ছ্বসিত, তেমনি নতুন দায়িত্ব বেড়ে গেল দলের নেতাদের উপর।