২২ মার্চ ২০২৫, শনিবার, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণতন্ত্র অনেক সুদৃঢ় হবে: এক দেশ-এক নির্বাচনের পক্ষে জোর সওয়াল ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর

Kibria Ansary
  • আপডেট : ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, শুক্রবার
  • / 0

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: এক দেশ, এক নির্বাচন খুবি গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। মোদি সরকারের ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নীতির প্রশংসা করে তিনি বলেছেন, প্রতি বছর বছর নির্বাচন হলে বিভিন্ন সমস্যা হয়। নির্বাচন যখনই হয় তখন বিভিন্ন স্কুলের মধ্যে নির্বাচনী প্রক্রিয়া হয়। এতে স্কুল বন্ধ থাকছে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, এক দেশ, এক নির্বাচন ভাবনা সঠিক। এতে প্রতি ৫ বছরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটা স্বস্তির বিষয়। এছাড়া প্রতি ৫ বছর অন্তর নির্বাচন হলে ভোটের হারও বাড়বে। এর ফলে অর্থনীতির পাশাপাশি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাও অনেক সুদৃঢ় হবে।

এদিন আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে আয়োজিত ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে মানিক বলেন, “যখনই কোনও নির্বাচন হয় তখন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিক থেকে শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী সহ অন্যান্যদের যুক্ত হতে হয়। আর এসব করতে গিয়ে সব জায়গাতেই বিরাট অঙ্কের অর্থ খরচ করতে হচ্ছে।” ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর সুবিধার কথা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, আর্থিক খরচের পরিমাণ অনেক হ্রাস পাবে। উন্নয়নমূলক কাজে আরও গতি আসবে।

রিপোর্টার

Kibria Ansary

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গণতন্ত্র অনেক সুদৃঢ় হবে: এক দেশ-এক নির্বাচনের পক্ষে জোর সওয়াল ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর

আপডেট : ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: এক দেশ, এক নির্বাচন খুবি গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। মোদি সরকারের ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নীতির প্রশংসা করে তিনি বলেছেন, প্রতি বছর বছর নির্বাচন হলে বিভিন্ন সমস্যা হয়। নির্বাচন যখনই হয় তখন বিভিন্ন স্কুলের মধ্যে নির্বাচনী প্রক্রিয়া হয়। এতে স্কুল বন্ধ থাকছে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, এক দেশ, এক নির্বাচন ভাবনা সঠিক। এতে প্রতি ৫ বছরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটা স্বস্তির বিষয়। এছাড়া প্রতি ৫ বছর অন্তর নির্বাচন হলে ভোটের হারও বাড়বে। এর ফলে অর্থনীতির পাশাপাশি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাও অনেক সুদৃঢ় হবে।

এদিন আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে আয়োজিত ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে মানিক বলেন, “যখনই কোনও নির্বাচন হয় তখন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিক থেকে শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী সহ অন্যান্যদের যুক্ত হতে হয়। আর এসব করতে গিয়ে সব জায়গাতেই বিরাট অঙ্কের অর্থ খরচ করতে হচ্ছে।” ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর সুবিধার কথা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, আর্থিক খরচের পরিমাণ অনেক হ্রাস পাবে। উন্নয়নমূলক কাজে আরও গতি আসবে।